আঁকাশে উড়তে সক্ষম হল পৃথিবীর প্রথম হোভার বাইক “এফ’লাইক”
অবশেষে অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আঁকাসে উড়ল পৃথিবীর প্রথম উরন্ত বাইক এফ’লাইক!
যেটি হাঙ্গেরির একদল গবেষকরা মিলে তৈরি করেছে। হোভার বাইকের টপ স্পীড
বর্তমানে ৩০ মাইল প্রতি ঘণ্টা এবং এটি একটানা ৩০-৪০ মিনিট পর্যন্ত আঁকাসে
উড়রে পারবে।
বাইকটি এন্টি-গ্রাভিটি টেকনোলোজি ব্যবহারের মাধ্যমে আঁকাসে উড়তে সক্ষম হয় এবং অতি আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের কারনে বাইকটির ক্রাশ করার সম্ভাবনা খুবই কম।
এফ’লাইকে বর্তমানে লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটি আপনাকে একটানা ১৫-২০ মিনিট পর্যন্ত আঁকাসে উরে বেড়ানোর শক্তি যোগাবে, এবং আপনি চাইলে সেটি বাড়িয়ে ৩০ থেকে সর্বচ্চ ৪০ মিনিট পর্যন্ত করতে পারবেন।
বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে কার্বন ফাইবার। এর তিনটি প্রান্তে ৩ টি
শক্তিশালী রোটর বসানো আছে এবং তার সাথে জুড়ে দেয়া হয়েছে সর্বমোট ৬ টি পাখা।
যেগুলো বাইকটিতে মাটি থেকে আঁকাসে উড়তে শক্তি যোগাবে।
মজার ব্যাপার হল এই বাইকটি আঁকাসে ওড়াতে কোন রানওয়ে দরকার হবে না। এটি হেলিকাপ্টারের মতো যথা স্থান থেকেই আঁকাসে উড়তে সক্ষম।
বাইকটি সম্পূর্ণ কম্পিউটার নিয়ত্রিত প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালনা করা হচ্ছে এবং এটি যখন প্রথম বারের মতো আঁকাসে উরে তখন প্রায় ২১০কেজির মতো ভার উত্তোলন করতে সক্ষম হয়। এবং দ্বিতীয় বারে চেষ্টায় প্রায় ২৪০ কেজি পর্যন্ত ভার উত্তোলন করে সফল ভাবে আঁকাসে উড়ে বেড়ায়।
আবিষ্কারকদের মতে আর খুব বেসি দিন হয়তো অপেক্ষা করতে হবে না, যেদিন মানুষ কার বা প্রাইভেট গাড়ির বদলে হোভার বাইকে করে আঁকাসে উড়ে বেড়াবে এবং তাদের প্রতিদিনকার কাজ সারবে।
আমার মতে নতুন এই প্রযুক্তিটি, যেকোনো যানজট পূর্ণ শহরের জন্য সত্যিই এক আশীর্বাদ হয়ে আসবে। সেদিন হয়তো আর খুব বেশী বাকি নেই যেদিন আঁকাসে ট্রাফিক সিগন্যাল বসাতে হবে। আর কোন প্লেন কে সাইড দেবার জন্য অপেক্ষা করে জ্যামে বসে থাকতে হবে
বাইকটি এন্টি-গ্রাভিটি টেকনোলোজি ব্যবহারের মাধ্যমে আঁকাসে উড়তে সক্ষম হয় এবং অতি আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের কারনে বাইকটির ক্রাশ করার সম্ভাবনা খুবই কম।
এফ’লাইকে বর্তমানে লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে যেটি আপনাকে একটানা ১৫-২০ মিনিট পর্যন্ত আঁকাসে উরে বেড়ানোর শক্তি যোগাবে, এবং আপনি চাইলে সেটি বাড়িয়ে ৩০ থেকে সর্বচ্চ ৪০ মিনিট পর্যন্ত করতে পারবেন।
মজার ব্যাপার হল এই বাইকটি আঁকাসে ওড়াতে কোন রানওয়ে দরকার হবে না। এটি হেলিকাপ্টারের মতো যথা স্থান থেকেই আঁকাসে উড়তে সক্ষম।
বাইকটি সম্পূর্ণ কম্পিউটার নিয়ত্রিত প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালনা করা হচ্ছে এবং এটি যখন প্রথম বারের মতো আঁকাসে উরে তখন প্রায় ২১০কেজির মতো ভার উত্তোলন করতে সক্ষম হয়। এবং দ্বিতীয় বারে চেষ্টায় প্রায় ২৪০ কেজি পর্যন্ত ভার উত্তোলন করে সফল ভাবে আঁকাসে উড়ে বেড়ায়।
আবিষ্কারকদের মতে আর খুব বেসি দিন হয়তো অপেক্ষা করতে হবে না, যেদিন মানুষ কার বা প্রাইভেট গাড়ির বদলে হোভার বাইকে করে আঁকাসে উড়ে বেড়াবে এবং তাদের প্রতিদিনকার কাজ সারবে।
আমার মতে নতুন এই প্রযুক্তিটি, যেকোনো যানজট পূর্ণ শহরের জন্য সত্যিই এক আশীর্বাদ হয়ে আসবে। সেদিন হয়তো আর খুব বেশী বাকি নেই যেদিন আঁকাসে ট্রাফিক সিগন্যাল বসাতে হবে। আর কোন প্লেন কে সাইড দেবার জন্য অপেক্ষা করে জ্যামে বসে থাকতে হবে
No comments:
Post a Comment